ঠগীর সর্বনাশ!
এপ্রিল ২১, ২০২৪ ১৯:২৬
আহনাফ যাহিন::
মিস্টার জেফারসন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে চাকরি করেন। খবর পাওয়া যাচ্ছে, ভারতের বিভিন্ন জায়গায় মাটির নীচে গনকবর পাওয়া যাচ্ছে। কাদের কবর বা কারা পুতেছে তা জানা যায়নি। গভর্নর উইলিয়ামস স্লিম্যানের কানে এ খবর এসেছে। তিনি জানতে পারলেন ঠগী নামের এক খুনী সম্প্রদায় এ কাজ করছে। এ সম্প্রদায় বংশপরম্পরায় এ কাজ করে আসছে। এক টুকরো কাপড় তেমন কোন ক্ষতিকর মনে না হলেও একটুকরো কাপড় ই তাদের সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র।
বন্যপ্রাণী ও আমি!
ফেব্রুয়ারী ১৪, ২০২৪ ১৬:১৭
আহনাফ যাহিন::
আমার বয়স সবে বারো হলো। মাঝে মধ্যেই আমাকে প্রাণীর হামলার শিকার হতে হয়েছে। প্রথমবার বন্যপ্রাণীর হামলার সম্মুখীন হই, ঠিক হামলা না মুখোমুখি বলা যায়।
আলতাফ সাহেবের হাঁটা এবং অজানা রহস্য!
নভেম্বার ৭, ২০২৩ ২২:৫৭
আহনাফ যাহিন:: আলতাফ সাহেব একজন সরকারি কর্মকর্তা। আজই নতুন বাসায় উঠেছেন। কাজের সুবাদে নতুন বাসায় ওঠা। উনার ডায়াবেটিকস আছে। তাই প্রতিদিন সন্ধ্যার পর নিয়ম করে হাঁটতে বের হন। আজও তাই করেছেন। এই এলাকায় প্রথম হাঁটা। কিন্তু রাস্তায় কেউ নেই। তিনি বড় অবাক হলেন। মাত্র সন্ধ্যা হল, অথচ কেউ নেই কেন? রাস্তাটা বেশ ভূতুড়ে লাগছে! মানুষজন কেউ নেই । স্ট্রিট লাইট জ্বলছে, আবছা আবছা ভাবে।
দরগাহে একদিন!
আগষ্ট ৪, ২০২৩ ১৮:০৪
আহনাফ যাহিন::
অনেক দিন আগে হযরত শাহজালালের মাজারে গিয়েছিলাম। তাই মাজারের ভিতরে কি আছে তা প্রায় ভুলে গিয়েছিলাম। অনেকদিন থেকে মাজারে যাওয়ার ইচ্ছে মনের মধ্যে জাগলো। আর তাছাড়া স্কুল বন্ধ ফলে এ সুযোগ টুকু কাজে লাগাতে চাই।
রাজা এবং হারানো রাজ্য!
জুন ২৬, ২০২৩ ২২:০৮
আহনাফ যাহিন::
রাজা নবিন কুমার চন্দ্র তখন ঘুমাচ্ছিলেন।প্রহরী রাজপ্রাসাদ পাহারা দিচ্ছে।হঠাৎ তারা দেখতে পেল বিশাল বড় সেনাবাহিনী এগিয়ে আসছে। তারা যত দ্রুত সম্ভব প্রস্তুতি নিল।ভয়ানক এক যুদ্ধ হলো।এ যুদ্ধে অনেক লোক মারা গেল এবং অনেক মানুষ পালিয়ে গেল।
ভূতের বাড়ি!
ডিসেম্বার ১০, ২০২২ ১৮:১১
আহনাফ যাহিন:: সবুজে ঘেরা সুন্দর গ্রাম। সেই গ্রামে দোতলা বিশাল ডুপ্লেক্স বাড়ি।এ বাড়িতে থাকে অনেক মানুষ। বাড়ির পেছনে ঘন জঙ্গল। জঙ্গলকে সবাই ভয় পায়।বাড়ির বাচ্চাদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট শিশুর নাম রতন।রতনের এ জঙ্গলকে ঘিরে অনেক আগ্রহ। সে জানতে চায় ভিতরে কি আছে?
সাহিত্যে এবারের নোবেলবিজয়ী অ্যানি আর্নাক্স’র বই
অক্টোবার ১০, ২০২২ ২২:২৪
সাহিত্য ডেস্ক :: এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন ফরাসি লেখক অ্যানি আর্নাক্স। সাহিত্যে নোবেলজয়ীর নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস। নোবেল পুরস্কারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বলা হয়, ‘যে সাহস ও তীক্ষ্রতার মাধ্যমে তিনি ব্যক্তিগত স্মৃতির শেকড়, বিচ্ছিন্নতা ও সম্মিলিত সংযম উন্মোচন করেছেন’ তার জন্য সাহিত্য জগতের সর্বোচ্চ সম্মাননা পেয়েছেন তিনি। নোবেল কমিটি জানায়, অ্যানি আর্নাক্স এর লেখায় জীবনের বিভিন্ন দিক উঠে এসেছে। ভাষা, শ্রেণি ও লিঙ্গবৈষম্যের প্রতিবাদ উঠে এসেছে তার লেখায়।
রহস্যময়ী এলিয়েন!
জুলাই ৯, ২০২২ ১৫:০৭
আহনাফ যাহিন:: ওরা খুবই ভালো বন্ধু। ফ্র্যাংক টম এবং উয়িলিয়াম। তারা ভাবল জঙ্গলে ঘুরতে যাবে। একটি গাড়ি নিয়ে তারা জঙ্গলে গেল। ভালোই সময় পার করছিল।হঠাৎ মাঝ পথে গাড়ি নষ্ট হয়ে গেল।গাড়ি কোনমতে ই সচল হচ্ছে না। এ রাস্তায় মানুষের আনাগোনা কম। দুর দিগন্তে কোন মানুষের বাস নেই। তারা খুবই আতঙ্কিত হয়ে গেল। ফ্র্যাংক সাহায্য পাওয়ার আশায় জঙ্গলের অনেক গভীরে ঢুকলো। কিছু খুঁজে পেল না। সে চলে যাবে এমন সময় দেখতে পেল একটা ইউ এফ ও। সে ভাবল ভেতরে মানুষ থাকবে । খুব আশা নিয়ে ভিতরে গেল।
হ্যাংম্যান!
মার্চ ২৯, ২০২২ ২২:০৯
আহনাফ যাহিন :: অনেক আগের কথা।এক জায়গায় একটা বড় জেল ছিল। এখন জেলটা পরিত্যক্ত । সে জায়গার আশেপাশে বড় জঙ্গল হয়ে গেল।জেলটা কোথায় আছে কেউ জানে না। মাঠে বাচ্চারা খেলছিল। ভালোই চলছিল। হঠাৎ তাদের মনে হলো জঙ্গলের ভিতরে কি আছে সেটা দেখা যাক। তারা জঙ্গলের ভিতরে ঢুকলো।এবং অনেক গভীরে গেল। তারা জেলটাকে খোঁজে পেল। তারা তো অবাক! তারা ভেতরে ঢুকলো। ভিতরে অন্ধকার। টর্চ জ্বালালো।সামনে আগালো।এ জায়গাটা অনেক ভুল ভুলাইয়া ছিল।
দেওলাঃ বিশ্বাসে মেলায়ে বস্তু, তর্কে বহুদূর
ডিসেম্বার ২৪, ২০২১ ১৯:১০
মুহম্মদ আব্দুস সামাদ :: কোনো এক বাদলার রাতে ঘন বর্ষায় নাকি ঢোল কর্তাল বাজিয়ে বিশাল বিশাল ডেকচিতে ভরে ধন দৌলত নিয়ে এসে 'বড় বাড়িতে' হাজির হয়েছিলো 'দেওলা'। বাড়ির সবাই অন্ধকার নিকষ কালো রাতে এই অদ্ভুত ঘটনায় ভয় পেয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। দেওলা প্রথমে যে পরিবারটিতে গিয়েছিলো সেই পরিবারের লোকজন ভয়ে ঝাড়ুপেটা করে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন এই গায়েবী ধন। আর এভাবে অপমান করে তাড়িয়ে দেয়ার ফলে এই পরিবারটির খুব ক্ষতি হয়েছিলো পরবর্তী জীবনে। এই পরিবারের অনেকেই নাকি পাগল হয়ে গিয়েছিলেন!
শেকড়ের সন্ধানে!
অক্টোবার ৩, ২০২১ ১৯:৫৫
আহনাফ যাহিন:: আমি নানা বাড়ি থেকে দাদা বাড়িতে আসলাম। দাদা বাড়িতে এসে অনেক ঘুরতে ইচ্ছে হল। তাই আমি আর বাবা বেরিয়ে পড়লাম। রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ,আমরা কোনমতে গেলাম সেখানে। দেখলাম শহীদ মিনার। শহীদ মিনারটি একটা বিশাল জায়গায় ছিল যেখানে পুরনো ইউনিয়ন অফিস ছিল। একটু এগুনোর পর দেখলাম ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার। আরো এগুনোর পর একটা বিল্ডিংয়ে উঠলাম। উপরে উঠার পর জনতা ব্যাংকে গেলাম। সেখানে বাবার পরিচিত ম্যানেজার ছিল। উনি আমাকে একটা ডায়েরি উপহার দিলেন। এ ডায়েরিতেই গল্প লিখেছি।
ভয়ানক মহাকাশ
আগষ্ট ১, ২০২১ ২১:৪৬
আহনাফ যাহিন :: চার্লস বলল আসলেই তাই। অনেকক্ষণ পর সেই ঘর থেকে চিৎকার শুরু হলো। তারা সেই ঘরে ছুটে গেল। এবং দেখতে পেল লোকটির জ্ঞান ফিরেছে। এবং সে বলছে আমার বন্দুক কোথায়? তখন রবিন তার মাথায় বন্দুক তাক করে বললো এখান থেকে চলে যাও, না হলে তোমার ঘিলু উড়িয়ে দিব।
মেয়েটি কালো বলে বিয়ে হলো না!
জুলাই ২৭, ২০২১ ০০:২০
আতাউর রহমান::
সবকিছু ঠিকঠাক। কিন্তু মেয়েটি কালো বলে পাত্রপক্ষ এ বিয়েতে রাজি হলো না। কালো রঙ এই মেয়েটিকে কে উপহার দিয়েছেন? এর জন্য কি মেয়েটি দায়ী! নাকি তার বাবা-মা দায়ী! বাস্তবতা বড়ই কঠিন। এ বাস্তবতা দেখে নিজেও বাকরুদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হলো- তাদের চোখে কালো রঙ অস্বাভাবিক রঙ; বিতৃষ্ণার রঙ।
ভয়ানক মহাকাশ
জুলাই ২৩, ২০২১ ০০:০১
আহনাফ যাহিন::
চার্লস এবং রবিন দুই ভাই। তারা খুবই দুষ্ট। তারা একদিন একটা ইঁদুরের দলকে তাদের বন্ধুর দামি বাড়িতে ছেড়ে দিল। ইঁদুররা সব মূল্যবান জিনিস খেয়ে ফেলল। তাদের বন্ধু রাগে রবিনের গায়ে লেজার গান দিয়ে গুলি করল। কিন্তু চার্লস সামনে আয়না ধরল, যার ফলে তার বন্ধু পুড়ে গেল। বন্ধুর বাবা মা সেখানে এসে গেল। তারা জানালা দিয়ে পালিয়ে গেল। বন্ধুটির বাবা পুলিশের কাছে খবর দিলো। পুলিশ যখন উড়ন্ত গাড়ি দিয়ে চার্লস এবং রবিনকে ধাওয়া করছিল, তখনই চার্লস একজনের পকেট থেকে ইলেকট্রিক শক গান দিয়ে পুলিশের উড়ন্ত-গাড়ি ধ্বংস করে দিল।
বদলে যাচ্ছে গ্রামীন সংস্কৃতি - কবির খান
জুলাই ১৫, ২০২১ ২১:২৬
মোঃ কবির খান:: বাবার বয়স ৮৬ বৎসর। অসুস্থ থাকেন বিধায় ইদানিং প্রায়ই বাবাকে দেখাশুনার জন্য গ্রামের বাড়ীতে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে। গ্রামে যাওয়া এবং থাকার সুবাদে গ্রামীন জীবনযাত্রা এবং সংস্কৃতির পরিবর্তনটি চোখে পড়ার মত। স্বাধীনতা পূর্ববর্তী বা পরবর্তী সমাজের যে সংস্কৃতি ছিল আজ তা পরিবর্তিত হচ্ছে অনেকটা পরিবর্তিত হয়েছেও। সমাজে সংস্কৃতির শত শত অনুষঙ্গ আছে। পাঠক একটু খেয়াল করলেই এগুলোর পরিবর্তন দেখতে পাবেন। সবকিছুরই পরিবর্তনে ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুটো দিকই থাকে। তবে পরিবর্তনের সাথে সাথে যাতে আমাদের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে না যায় সেদিকে সতর্ক থাকার জন্যই উপলদ্ধি থেকে আজকের এই লেখা।
শীতের লুঙ্গি বনাম বর্ষার লুঙ্গি
জুলাই ১৪, ২০২১ ২২:২০
ডা. এম নুরুল ইসলাম:: চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত আমার স্কুলের পোশাক ছিলো শার্ট আর হাফ প্যান্ট। এই শ্রণীতে থাকার সময়েই আমার সুন্নতকাম হয়। তাই হাফ প্যান্টের সাথে নতুন পোশাক হিসাবে যুক্ত হলো লুংগী। অবশ্য লুঙ্গিটা অধিকাংশ সময়েই কোমড়ের পরিবর্তে গলায় ঝুলতো!
জ্যাক দ্যা সুপার ক্রিমিনাল!
জুলাই ৯, ২০২১ ২২:৪৮
আহনাফ যাহিন:: একজন লোক তার নাম জ্যাক। সে জোকারের মুখোশ পড়ে থাকত। তার সবুজ চুল ছিল। সে লাল কোর্ট পরতো। একবার সে গার্ডদের ফাঁকি দিয়ে ব্যাংকে ঢুকলো এবং ব্যাংক ডাকাতি করল । পুলিশ তার পেছনে। সে একটা বাইক দিয়ে পালাচ্ছে। পুলিশ তাকে ধরতে ই পারল না। সে তার গোপন আস্তানায় টাকাগুলো রাখল। পুলিশ তার আস্তানা ঢুকে পড়ল। সে এক অদ্ভুত হাসি হাসতে লাগল। টাকাগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে দিলো। পুলিশ হা করে তাকিয়ে রইল। পুলিশ ব্যর্থ হয়ে চলে গেল।
একটি বেলের (পাইলট বেল) আত্মকাহিনী
জুলাই ৯, ২০২১ ১৫:৫৪
মোঃ কবির খান::
আমি কেউ কেটা কিছু নই।আমি একটি স্কুল বেল। আমি তথাকথিত আইডিয়াল অথবা ইংলিশ অথবা মডেল স্কুলের বেল নই। আমি সিলেট তথা সমগ্র বাংলাদেশের সুপ্রাচীন বিদ্যাপীঠ সিলেট সরকারি পাইলট উচ্চ বদ্যালয়ের। তাই আমার গর্বের সীমা নেই।কারণ প্রাচীনতম এই বিদ্যালয়টি শতবর্ষ পূরণ করেছে অনেক আগেই এবং দুই শতবর্ষ পূর্ণ করতে যাচ্ছে। এখান থেকে এমন অনেক ছাত্র বেরিয়েছে যারা পরবর্তী জীবনে দেশে এবংসমাজে জ্ঞানী, গুণী এবং বিশিষ্ট ব্যক্তি হিসেবে নিজেদেরকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। একাধিকবার মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসেবে শীর্ষস্হান লাভ করে পুরস্কার পেয়েছে। শিক্ষার মহা পথ পরিক্রমায় আজও তার সুমহান ঐতিহ্যকে অক্ষুণ্ণ রেখে এগিয়ে চলছে উজ্জ্বলতার আগামীর পথে।
বার্মিংহাম থেকে বলছি......
জুলাই ৩, ২০২১ ১৩:৪৩
অধ্যক্ষ মুজম্মিল আলী:: আজ হিথরো বিমানবন্দর সংলগ্ন এলাকার আকাশটি রোদ্রে ঝলমল হয়ে আছে। গত এক সপ্তাহ ধরে এখানে খুব কম রোদের দেখা মেলেছে। এই রোদ, তো এই মেঘ। এভাবে এই কয়দিন কেটেছে। আজ সকাল থেকে মেঘ তেমন কাবু করতে পারছে না। তারপরও আকাশ একদম মেঘমুক্ত নয়। কাঁচের ভেতর দিয়ে রোমে যেটুকু রোদ প্রবেশ করছে, সেটুকু পোহাতে খুব ভালো লাগছে। রোদ পোহাতে পোহাতে বিমানের উঠানামা দেখছি। প্রতিদিন অসংখ্য বিমান এখান থেকে উঠানামা করে।
হতাশা এবং প্রত্যাশা !
জুলাই ১, ২০২১ ১৪:৩১
সোমা দাস:: প্রত্যাশা - এটা নিয়ে একজন বিখ্যাত মানুষের উক্তিতে সেদিন অনেকে কমেন্ট করেছেন, সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। এটা নিয়েই একটু লিখতে বসলাম।আমরা মানবজাতি হওয়ায় আমাদের জীবনে আসলে প্রত্যাশার শেষ নেই। আমরা যখন ছোট থাকি, তখন আমাদের প্রত্যাশা থাকে একধরনের। আর আমরা যতো বড় হতে থাকি তখন আমাদের প্রত্যাশা কিন্তু পরিবর্তন হতে থাকে।
তপু এবং গুপ্তধন!
মে ২১, ২০২১ ২২:৩০
আহনাফ যাহিন ::তপু তার মা বাবা ভাইবোনের সাথে এক বিশাল বড় বাড়িতে থাকত। ওর অনেক ভাইবোন ছিল। তপুর বাড়িতে তার দাদা ছিল। দাদা অনেক কিছু জানেন। সে দাদার কাছ থেকে অনেক কিছু জেনেছে। জেনেছে ভাষা আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধ আরো অনেক কিছু। দাদার কাছে অনেক পুরনো জিনিস আছে।তার এসব নিয়ে অনেক আগ্রহ। কিন্তু দাদা এগুলো ধরতে দেন না। সে কিছু জিজ্ঞেস করলে দাদা কিছু বলেন না। তপু কিছু ই জানে না। এগুলো কোথায় আছে? সে বুঝতে পারেনা দাদা কেন এত গোপন রাখে। দাদার গোপন রাখার কারণ হচ্ছে, দাদা চাইত তপু যেন এটা নিজে নিজে বের করতে পারে,এসব গোপন জিনিস বের করতে গিয়ে অ্যাডভেঞ্চারের মজা নিতে। আর যদি তাকে সব বলে দেওয়া হয়, তাহলে তপুর অাগ্রহ উঠে যাবে। আর কোন মজা ও হবে না।
স্মৃতির পর্দায় গাছবাড়ী মডার্ণ একাডেমী
মে ১৭, ২০২১ ১৯:৫৩
দেলওয়ার হোসেন সেলিম :: শিশুমন যখন কৈশোরে পদার্পণ করে তখন শুরু হয় হাই স্কুল জীবনের পালা। মনে থাকে অনেক স্বপ্ন, অনেক কল্পনা, অনেক দুরন্তপনা। আমাদের গোয়ালজুর গ্রামে অবস্থিত ঢাকনাইল দক্ষিণ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৮ সালে পঞ্চম শ্রেণী পাশ করে পূর্ব সিলেটের ঐতিহ্যবাহী গাছবাড়ী মডার্ণ একাডেমীতে ভর্তি হই। প্রতিদিন গ্রামের মেঠোপথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে মিলিত হতাম আমরা সহপাঠীগণ।
একটা ফাগুন ও একটা বিষণ্ণ দুপুর
মে ১৭, ২০২১ ০১:০৭
কাওছার আহমেদ:: বাড়ীর পাশেই শৈশবের স্মৃতি বিজড়িত দীঘি। অসংখ্য স্মৃতি এই দীঘিকে ঘিরে। অনেকদিন পর আজ এখানে দীঘির ঘাটে এসে বসলাম। ফাগুনের দুপুরের কড়া রোদে আশে পাশে নিশ্চুপ। শুধু মাথার উপরে দীঘির পাড়ে কয়েকটা নারিকেল গাছ নিঃস্বার্থভাবে ছায়া দিয়ে যাচ্ছে আমাকে। চারিদিকে নিরব নিস্তব্দ, তবু ও দীঘির জলে মনে হয় কে যেনো ঢিল ছুড়েছে। আশে পাশে থাকাই কেউ নেই, মনে হয় কেউ অজান্তে আমাকে দেখছে।
দেখুক তবে।
রাজা ও তার রাজপুত্র
মে ১৪, ২০২১ ০৩:৩৬
আহনাফ যাহিন::এক দেশে এক রাজা ছিল। সে খুবই অত্যাচারী ছিল। প্রজারা তার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করলো। রাজা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলেন। কিভাবে আন্দোলন থামানো যায়। রাজা অনেক বুদ্ধিমান ব্যক্তির পরামর্শ নিলেন। কিন্তু কোন পরামর্শ ই কাজে লাগলো না। অবশেষে বিখ্যাত ব্যক্তিরা রাজাকে বললেন ক্ষমতা ছাড়তে।তিনি ক্ষমতা ছাড়তে রাজি হলেন না। আন্দোলনের কারণে রাজার ঘুম হয়না। আন্দোলনের খবর সারা বিশ্বে পৌঁছে গেল। দলে দলে মানুষ যোগ দিচ্ছে আন্দোলনে। আন্দোলন দেখে রাজা অত্যাচার আরো ও বাড়িয়ে দিল।
- স্কুল বন্ধের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- সারা দেশে হিট অ্যালার্টের মাঝে সিলেটে বৃষ্টির আভাস, তবে বাড়বে ভ্যাপসা গরম
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত শনিবার
- শপথ নিলেন আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি
- যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনপন্থীদের বিক্ষোভ
- যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নি ষি দ্ধে র বিল সিনেটে পাস
- শিক্ষা খাতে দুর্নীতি-অনিয়ম চলছে লাগামহীন
- সিনেমা হল ভেঙে হচ্ছে মাদ্রাসা
- সিলেটে নামাজ পড়াতে যাওয়ার সময় বজ্রপাতে ইমামের মৃত্যু
- মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অগ্রগন্য: ভিসি ড. জহিরুল হক
-
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত শনিবার
- শপথ নিলেন আপিল বিভাগের তিন বিচারপতি
- সিনেমা হল ভেঙে হচ্ছে মাদ্রাসা
- রমজানে খোলাই থাকছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: আপিল বিভাগ
- আজ পবিত্র শবেমেরাজ
- পাঠ্যক্রমে পরীক্ষা পদ্ধতি ফেরাতে পথ খুঁজছে সরকার
- রমজান মাসে খোলা থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র
- সব ধরনের খেলাধুলার প্রতি বিশেষভাবে নজর দিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- View More >>